ফ্যাসিস্ট সরকারের সমাজকল্যান মন্ত্রী গ্রেফতারকৃত সন্ত্রাসী নুরজ্জামান আহমেদ এবং আওয়ামীপন্থী প্রতিনিধীদের ছত্রছায়ায় থেকে মোঃ আলামিন লালমনিরহাট জেলা শাখা এবং রংপুর বিভাগের নির্মান শ্রমিক ফেডারেশনের কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক পদ বাগিয়ে নেন।
আল আমানের পৈতিক বাড়ি লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ থানার ভোটমারিতে বর্তমানে সে লালমনিরহাট বসুন্ধারা এলাকায় ২য় বউ নিয়ে বসবাস করে।
সরকারি কন্সট্রাকশন কাজের দূর্নীতিতে মোঃ আলামিন সরাসরি জরিত, শ্রমিক দিয়ে নিম্নমানের কাজ করাই তার একমাত্র লক্ষ্য যা আওয়ামীপন্থি ঠিকাদারের নির্দেশনায় সে করত। লালমনিরহাট জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কাজ আল আমিন শ্রমিক দিয়ে করে দিত, যে কাজ গুলো মূল ঠিকাদার ছিল আওয়ামী মহল। আল আমিন তার শ্রমিক ব্যবহার করে নিম্নমানের কাজ করে জনগনকে লামসাম বুঝ দিত।

শ্যামল ছিল সাবেক গণশিক্ষা মন্ত্রী মোতাহার সাহেবের সাধারণত এপিএস, কিছুদিনের মধ্যেই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, আবারো কিছুদিনের মধ্যেই জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। এই দুর্নীতিবাজ নেতাদের ছত্রছায়ায় থেকে আলামিন নিজেকে প্রভাবশালী রুপে সোসাল মিডিয়াতে প্রচার করত।
৫ আগষ্টের পর এই আল আমিন মুখোস বদলায়ে সোসাল মিডিয়াতে বিএনপি জামায়াতের পোস্ট শেয়ার করে নিজের অপকর্ম ধামা-চাপা দেয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে সেই সাথে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে তার গন সংযোগ এবং বিভিন্ন মিছিলের ছবি-ভিডিও সোসাল মিডিয়ায় প্রকাশ করে নিজেকে হাইলাইট করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। আওয়ামী পন্থী নির্মাণ শ্রমিকদের নিয়ে এরা একটি সিন্ডিকেট তৈরি করে বহাল তবিয়তে কাজ করে যাচ্ছে।
লালমনিরহাট জেলার কন্সট্রাকশন কাজের দূর্নীতির সাথে আল আমিন সরাসরি জরিত তাকে আইনের আওতায় আনলে অনেক গুপ্ত জিনিস বের হয়ে আসবে এবং তার বিভাগীয় পদ দ্রুত বাতিল করার জোর দাবি জানানো যাচ্ছে নির্মাণ শ্রমিক ফেডারেশনের উপরমহলের কাছে, পরবর্তীতে সে যেনো কোনো ভাবেই নির্মাণ শ্রমিক ফেডারেশনের কমিটিতে আসতে না পারে সেদিকে রংপুরবাসীকে সজাগ থাকতে হবে। আওয়ামী দোসরের কোনো ছাড় নেই এরা দেশটাকে লুটে পুটে খেয়েছে ।